যখন ক্লান্তি অক্লান্তি খসে পড়ে রোদ্দুরে
বহুদ্দূর হাঁটার পর সুমন চৌধুরী অযথাই হাসে
ফ্যাক ফ্যাক করে হাসে।গাক গাক করে হাসে। হাসে আর ঝালমুড়ি খায়
বাদাম চানাচুর খিলায় বিলায় হেলায় অবহেলায়
বিজ্ঞান কিংবা অপবিত্র ঘুড়া বেনামি পুঞ্জিপাট্টা
সাফসুতরো, বিওভল, হাকান শুকের, খন্দকার ফারুকুজ্জামান, মদ খাওয়া। ডেণ্ডাবর। চিল পাখি, খাকি ক্যাম্বেল আলফাতুন কিং আফলাতুন। চুম্বন রমণ লিঙ্গ বমণ, নটিবাড়ি গমন। ডিম খাওন। ছির্যা হাবড়ি। মাউরি উফজাতি। বুকা চুদা, চালাকচুদা । বিংবল পাথর। টেরাকোটা হবিষ্যি। রাম ঠাপ। রাবণ ঠাপ। হেড়িম্বা। দাবনা। লিবিডব। কাঁফাকাফি।
বিস্কুট। কানে জবা ফুলালা পাগল, ঝালমুড়ি কোড়া কোড়া বাল। ঘিত্তা মদু। ম্যাডামের প্যাটে কোক, গাঞ্জা খাওয়া। পালতুলা ঘুড়া। বিজ্জান কোনো অবিমৃষ্যকারী নয়। নৈঙ্গিক নাজনীতির খপপড়ে পড়ে আমি আমার বাজে কথা হারাচ্ছি। মাড়াচ্ছি সাপের মাথায় পা দিয়ে কী হবে? ভাবনা ভাবনা কেন, বাল ফালিয়ে? কে কবে বড় হয়েছে। আজিম ভাই আজিম বিরাদার। আই হেট অল হাফ মার্কসিস্ট। তুমার তো মিয়া চেহারাই হয় না। এই আর যাবে কুথায়? ঘুষা খাইয়া রামু, স্যার স্যার নীচে নাইম্যা আসেন আমার উফরে হামলা হইছে। আমরা খালি হাসি আর হাসাই। আফনে ভাই কী করেন? আমি? আমি গুয়ামারা দিয়ে খাই। শালায় সিকারেট খায় কেমনে? এত্ত ধুমা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৭ মার্চ ২০০৭
লক ডাউননামা : কদম আলী!
vor 3 Jahren
Keine Kommentare:
Kommentar veröffentlichen