কে জানে, পিযুশ নন্দীদের আমলেও প্রেম ছিল?
আরো খোলামেলা, জল ঘোলা করে খেতে হতো
ভিতরের নিকিতা ভার্নিকা...
হয়তো হোঁচট খাওয়ার ফলে নায়িকা নায়কের কোলে
হামাগুড়ি খেত, নায়কের হামিতে ডামির শরীরেও যৌবন খেলতো, বেলতো রুটি পরোটার ভেতর ঈষৎ ময়দার গুড়ি,
গুড়গুড়ি টাটিয়ে উঠলে পিযুশ নন্দী
জানালার চোখ দিয়ে শুধু ফন্দি নয় আস্ত ফিকির
নিকিতা ভার্নিকার সবুজ ঘাসের গালিচা
খুঁজতো কি?
বেলচা চালিয়ে আঙ্গুলগুলিকে ইলিবিলি কাটাতে
ছাটাতে চুল ও চিন্তার বলিরেখা জল বসন্তের দাগ
মাখন মেখে ফের প্রেম চলতো রোজ সন্ধ্যায়
যখন লোকে হারিয়ে যায় যে যার মশগুলে
ছেলেরা খেলে, মেয়েরা খেলায়,
বুড়োরা খোলা হাওয়ায় হয়তো বেড়ায়,
নয়তো জীবনকে উপভোগের নিমিত্তে
গলি ঘিপিচতে ঢুকে যায় মধুরসা আহরণে
শিহরণ...শিহরণে মত্ত তখন নিকিতা ভার্নিকা,
পিযুশ নন্দীর যাতাকলে ফাতা ফাতা করে
নিজেকে অযথা...
৯ জানুয়ারী ২০০৭
লক ডাউননামা : কদম আলী!
vor 3 Jahren
Keine Kommentare:
Kommentar veröffentlichen