তবু তাহিতি নদীর কাহিনী জানবার
অভিলাষ জমেছিল মধুর মতো আমাদের মনে
বনে বনে যেভাবে ঘুরে বেড়ায় রঙিন হরিণ কিংবা পাখিদের ছেলে, জলের বুকে জমে থাকা লাল শাপলার মতোন মদমত্ত তুমি আমি
নিরলে অবিরল চোখাচোখি, একা কিংবা একাকী জাপ্টে ধরার তুমুল অভ্যাস
জন্মেছিল লাল শাপলার বন আর সবুজ ঘোড়ার মনে
বনে বনে ঘুরে বেড়ানোর ছলে কলে বলে কৌশলে
জড়িয়ে ধরবার সেই মনোরম দৃশ্যাবলি
ঈষৎ বকাঝকার পর ঈষৎ ভালবাসাবাসি
ঘষাঘষি ঠুসাঠুশি ঝাপাঝাপি ধাপাধাপি
ঠাপাঠাপি শেষে ঈষৎ আলসেমি পেয়ে বসলে
তাহিতি নদী তীরের কাহিনী মনে পড়ে ফের
জলভরা নয়নে নাবিক ও বেবুশ্যের শেষ চাওয়াচাওয়ি, খাওয়াখাওয়ি শেষে
আমরা উঠে পড়ি অবশেষে,
জল দিয়ে ধুয়ে নেই সমস্ত দেহ সমস্ত দৈহিক জ্বালা...
ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখি বালিশে লালা
১৪ ডিসেম্বর ২০০৬
তারি সঙ্গে কী মৃদঙ্গে সদা বাজে
vor 9 Jahren

Keine Kommentare:
Kommentar veröffentlichen