Mittwoch, 3. September 2008

রাবণের সুমতি

নিকারাগুয়া এবং প্রস্তাবিত ধানক্ষেত একসাথে ছিল না। তাই বন্দিসদের ইবাদদ বন্দেগি জিন্দেগিতে হলো না।
চির বিস্ময়ের ব্যাপার হলো ভালো তরকারি থাকলে ভাত খাওয়াটা বেশি হইয়্যা যায় আর চিকন চাইল দাঁতে বাজে না। যেজন্য মুটা চাইল খাই। গাইল শুনতে কারোরই ভালো নাগে না, বুঝি। কিন্তু না দিতে পাইর্যাও কারো কারো খারাপ লাগে না-এইড্যা অবিশ্বাস্য। এতগুইল্যা সত্যি কতা কওয়ার পরও যদি পহটে মাত্র 30 ট্যাহা থাহে তাইলে তো খারাপ।
খুব খারাপ এই যীবন। যৌবনে ইস্ফূর্তি করার পয়সা জোটে না। ফোটে না ফুলের বনে মোড়ব্বা মার্কা মেয়েদের রসালো মৌবন। ধানক্ষেত পাটক্ষেত মরে যাক প্রেমের আলিঙ্গনে। ক্ষতি কি যদি সুমতি এ জনমে নাও ফিরে?

৩১ মার্চ

Keine Kommentare: