বিপদগ্রস্ত মনে হচ্ছে নিজেকে। প্রকান্তরে বাঘ কিংবা বানরের প্রেমহীনতাও ছুয়ে যাচ্ছে আজ। নাতিদীর্ঘ নদীকে সমুদ্র মনে করার কোনো কারণ নেই। তারপরও চোখের সামনেই বড় হয়ে যাচ্ছে পাতিকায় বিড়াল। নিরীহ মানসিকতা ক্রমেই উত্তপ্ত হচ্ছে।
ভেঙে ফেলছে ডানপিটে ছেলের ফালতু কোলাহল। হলভর্তি লোকেরা যখন খুবছে তালি ফাটাচ্ছে, তবু বিজ্ঞান কিংবা অপবিত্র ঘোড়ার কাউকেই প্রয়োজন নেই। তেমনিই প্রয়োজনহীন আমি তুমার কাছে। চাও বুঝি আরো প্রেম? নিখাত সলীলে ভেজা। গভীর আর উচ্চাঙ্গের দ্যোতনা?
ফাতনা ছাড়াই মাছ ধরার বায়না চেপেছে আজ। যদিও মাছেরা বরাবরই মাটি খায়, অথবা খায় না। কে জানে, আমি তো মাছ নই। কোনো কালেই ছিলাম না আপাদমস্তক এক বুনো ঘোড়া, মিষ্টি বাঘ অথবা ডানাবালা সবিতা।
সেই সব পুরনো অভিমান, কপট রাগে ভেঙে ফেলা সম্পর্কের সূতো আজ আর মনে নাই। কে যেন নাচিয়েছিল। ফালতু অভিমানে খুব বেশি কি কষ্ট পেয়েছিলাম। অতি মানব সাজার আকাঙ্ক্ষা তখনো ছিল। আজ আর নাই সেইসব পাগলামা।
১৪ মার্চ ২০০৭
তারি সঙ্গে কী মৃদঙ্গে সদা বাজে
vor 9 Jahren

Keine Kommentare:
Kommentar veröffentlichen